০৭:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা।

স্টাফ রিপোর্টার: মোঃ কেফায়েত উল্লাহ শরীফ
  • Update Time : ০১:১২:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১৬৫ Time View

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা।

 

 

তারিখ ১৯/০২/২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার রসুলপুর গ্রামের শামীম মিয়াকে বাড়ি থকে ডেকে নিয়ে ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহত শামীম মিয়ার স্ত্রী লিপি আক্তার ৮ জনের নামে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আসামীরা হলো একই এলাকার মৃত আলম মিয়ার ছেলে মোবারক মিয়া (৪০) ও ফারুক মিয়া (৪৫) মৃত তাহের মিয়ার ছেলে, মৃত তাহের মিয়ার ছেলে অলি উল্লাহ (৪০), মৃত লালচান মিয়ার ছেলে নেহার মিয়া মোল্লা (৫০), মৃত নানু মিয়ার ছেলে জালাল মোল্লা (৪৫), মৃত খালেক মিয়ার ছেলে কবির মিয়া মোল্লা (৫০), বাবুল মিয়ার ছেলে শরিফ মিয়া (২৫) মৃত জারু মিয়ার ছেলে হোসেন মিয়া (৬০)।

 

লিপি আক্তার জানান, অনেকদিন যাবত তাদের সাথে আমাদের জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে শত্রতা চলতেছিল। কিছু দিন ধরে আমাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে। আমরাও সরল মনে বিশ্বাস করে তাদের সাথে চলতে থাকি। আমরা কখনো কল্পনা ও করি নাই যে তারা এভাবে পরিকল্পনা করে আমার স্বামীকে হত্যা করবে।

 

মামলার প্রধান আসামি জানান, আমি শামিম মিয়াকে তার বাড়ি থেকে জমিতে পানি দেওয়ার জন্য ডেকে আনি সত্য কিন্তু শামীম মিয়া নিজে মটর দিয়ে জমিতে পানি দেওয়ার সময় কারেন্টের শর্ট লেগে মারা যায়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা।

Update Time : ০১:১২:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা।

 

 

তারিখ ১৯/০২/২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার রসুলপুর গ্রামের শামীম মিয়াকে বাড়ি থকে ডেকে নিয়ে ইলেকট্রিক শর্ট দিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় নিহত শামীম মিয়ার স্ত্রী লিপি আক্তার ৮ জনের নামে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

আসামীরা হলো একই এলাকার মৃত আলম মিয়ার ছেলে মোবারক মিয়া (৪০) ও ফারুক মিয়া (৪৫) মৃত তাহের মিয়ার ছেলে, মৃত তাহের মিয়ার ছেলে অলি উল্লাহ (৪০), মৃত লালচান মিয়ার ছেলে নেহার মিয়া মোল্লা (৫০), মৃত নানু মিয়ার ছেলে জালাল মোল্লা (৪৫), মৃত খালেক মিয়ার ছেলে কবির মিয়া মোল্লা (৫০), বাবুল মিয়ার ছেলে শরিফ মিয়া (২৫) মৃত জারু মিয়ার ছেলে হোসেন মিয়া (৬০)।

 

লিপি আক্তার জানান, অনেকদিন যাবত তাদের সাথে আমাদের জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে শত্রতা চলতেছিল। কিছু দিন ধরে আমাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে। আমরাও সরল মনে বিশ্বাস করে তাদের সাথে চলতে থাকি। আমরা কখনো কল্পনা ও করি নাই যে তারা এভাবে পরিকল্পনা করে আমার স্বামীকে হত্যা করবে।

 

মামলার প্রধান আসামি জানান, আমি শামিম মিয়াকে তার বাড়ি থেকে জমিতে পানি দেওয়ার জন্য ডেকে আনি সত্য কিন্তু শামীম মিয়া নিজে মটর দিয়ে জমিতে পানি দেওয়ার সময় কারেন্টের শর্ট লেগে মারা যায়।