০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের চূড়ান্ত রায় ডিগ্রী পাওয়ার পরেও ।

স্টাফ রিপোর্টার: মোঃ কেফায়েত উল্লাহ শরীফ
  • Update Time : ০১:১৮:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩২ Time View

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের চূড়ান্ত রায় ডিগ্রী পাওয়ার পরেও।

 

 

স্টাফ রিপোর্টার:

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর ইউপির চম্পকনগর গরুর বাজারের নাম করে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে একটি কুচক্র মহল ব্যক্তি মালিকানা জায়গা ভরাট করে আসছে।

চম্পকনগর ইউপির বহিষ্কৃত চেয়ারম্যান আনোয়ার চৌধুরী ও বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম গংরা ইজারা এনে মাটি ভরাটের কাজ করছে বলে তারা দাবি করেন অথচ ইজারার কাগজপত্র কিছুই নেই তাদের কাছে ।

এদিকে ভুক্তভোগী মোঃ রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের দাবি আমাদেরকে সিনিয়র সহকারি জজ আদালত ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে চূড়ান্ত ডিগ্রী প্রদান করেন। চূড়ান্ত ডিগ্রী প্রদানের পর আমাদের জমি আমাদের বিরোধী পার্টি থেকে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে চুক্তি করে আমাদের চূড়ান্ত ডিগ্রিধারী জায়গা উনারা দখল করে নিচ্ছে। দখলের বিষয়ে কোন কিছু বললে আমাদেরকে গুম করে ফেলবে হত্যা করে ফেলবে এরকম হুমকি প্রদান করে এর পূর্বেও আমার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে তারা রক্তাক্ত যখম করে। তারা পারেনা এরকম কোন কাজ নেই আমরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি।

উক্ত মাটি ভরাটে স্থানীয় প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম, জমির হোসেন দস্তগীর, সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার চৌধুরী, বাচ্চু মিয়া, আলমগীর হাসান, আবু সাঈদ, আব্দুল আহাদ মাস্টার, রাসেল চৌধুরী, রইছ মিয়া আব্দুল হক চৌধুরী, সহ অনেকেই বজার লিজের দোহাই দিয়ে মাটি ভরাট ও দখলের সাথে জড়িত ।

এদিকে রফিকুল ইসলাম চৌধুরীর মা বলেন আমার মেয়ে রেহানা চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি বিজয়নগর বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। চম্পকনগর গরুর বাজারটি মূলত সরকারি কিন্তু সরকার প্রকৃত গরুর বাজারের জায়গা ইজারা দিলে আমাদের কোন বাধা-বিপত্তি নাই কিন্তু আমাদের নিজস্ব জায়গা লিজ কি ভাবে ইজারা দিলেন আমাদের বুঝে আসেনা। অবশেষে নিরুপায় হয়ে আদালতের ধারস্ত হয়ে সুবিচার পেয়েছি কিন্তু দখলদাররা আমাদের জায়গা বুঝিয়ে দিচ্ছে না।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের চূড়ান্ত রায় ডিগ্রী পাওয়ার পরেও ।

Update Time : ০১:১৮:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের চূড়ান্ত রায় ডিগ্রী পাওয়ার পরেও।

 

 

স্টাফ রিপোর্টার:

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর ইউপির চম্পকনগর গরুর বাজারের নাম করে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে একটি কুচক্র মহল ব্যক্তি মালিকানা জায়গা ভরাট করে আসছে।

চম্পকনগর ইউপির বহিষ্কৃত চেয়ারম্যান আনোয়ার চৌধুরী ও বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম গংরা ইজারা এনে মাটি ভরাটের কাজ করছে বলে তারা দাবি করেন অথচ ইজারার কাগজপত্র কিছুই নেই তাদের কাছে ।

এদিকে ভুক্তভোগী মোঃ রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের দাবি আমাদেরকে সিনিয়র সহকারি জজ আদালত ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে চূড়ান্ত ডিগ্রী প্রদান করেন। চূড়ান্ত ডিগ্রী প্রদানের পর আমাদের জমি আমাদের বিরোধী পার্টি থেকে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে চুক্তি করে আমাদের চূড়ান্ত ডিগ্রিধারী জায়গা উনারা দখল করে নিচ্ছে। দখলের বিষয়ে কোন কিছু বললে আমাদেরকে গুম করে ফেলবে হত্যা করে ফেলবে এরকম হুমকি প্রদান করে এর পূর্বেও আমার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে তারা রক্তাক্ত যখম করে। তারা পারেনা এরকম কোন কাজ নেই আমরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি।

উক্ত মাটি ভরাটে স্থানীয় প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম, জমির হোসেন দস্তগীর, সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার চৌধুরী, বাচ্চু মিয়া, আলমগীর হাসান, আবু সাঈদ, আব্দুল আহাদ মাস্টার, রাসেল চৌধুরী, রইছ মিয়া আব্দুল হক চৌধুরী, সহ অনেকেই বজার লিজের দোহাই দিয়ে মাটি ভরাট ও দখলের সাথে জড়িত ।

এদিকে রফিকুল ইসলাম চৌধুরীর মা বলেন আমার মেয়ে রেহানা চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি বিজয়নগর বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। চম্পকনগর গরুর বাজারটি মূলত সরকারি কিন্তু সরকার প্রকৃত গরুর বাজারের জায়গা ইজারা দিলে আমাদের কোন বাধা-বিপত্তি নাই কিন্তু আমাদের নিজস্ব জায়গা লিজ কি ভাবে ইজারা দিলেন আমাদের বুঝে আসেনা। অবশেষে নিরুপায় হয়ে আদালতের ধারস্ত হয়ে সুবিচার পেয়েছি কিন্তু দখলদাররা আমাদের জায়গা বুঝিয়ে দিচ্ছে না।