০৫:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জেল নির্ধারণে সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত: চিফ প্রসিকিউটরের বক্তব্য।

ডেস্ক রিপোর্ট, দৈনিক বাংলাদেশ হালচাল
  • Update Time : ১১:৫৯:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৩৪ Time View

 

সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের কোথায় আটক রাখা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র এখতিয়ার সরকারের বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো: তাজুল ইসলাম।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এই মামলাগুলো স্পর্শকাতর। কোথায় এবং কীভাবে তাদের আটক রাখা হবে তা নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সরকার। আমরা শুধু আইনি দিকগুলো উপস্থাপন করি।

তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য হলেও কেউ যদি মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকে, তাহলে তা বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে কারাগার বা জেলখানার নিরাপত্তা ও প্রক্রিয়া নির্ধারণ সরকারের বিষয়।

এদিকে, মামলার তদন্ত ও বিচারের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সঙ্গে সমন্বয় চলছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, আটক ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদ ও নিয়মিত আইনি প্রক্রিয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে যথোপযুক্ত জায়গা নির্ধারণে কাজ করছে সরকার।

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে আইন অনুযায়ী সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে,এমনটাই প্রত্যাশা করছে মানবাধিকারকর্মীরা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

জেল নির্ধারণে সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত: চিফ প্রসিকিউটরের বক্তব্য।

Update Time : ১১:৫৯:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

 

সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের কোথায় আটক রাখা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র এখতিয়ার সরকারের বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো: তাজুল ইসলাম।
আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এই মামলাগুলো স্পর্শকাতর। কোথায় এবং কীভাবে তাদের আটক রাখা হবে তা নির্ধারণ করবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সরকার। আমরা শুধু আইনি দিকগুলো উপস্থাপন করি।

তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্য হলেও কেউ যদি মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকে, তাহলে তা বিচারের আওতায় আনা হবে। তবে কারাগার বা জেলখানার নিরাপত্তা ও প্রক্রিয়া নির্ধারণ সরকারের বিষয়।

এদিকে, মামলার তদন্ত ও বিচারের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সঙ্গে সমন্বয় চলছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, আটক ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদ ও নিয়মিত আইনি প্রক্রিয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে যথোপযুক্ত জায়গা নির্ধারণে কাজ করছে সরকার।

মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে আইন অনুযায়ী সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে,এমনটাই প্রত্যাশা করছে মানবাধিকারকর্মীরা।