১১:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে মনোনয়ন পেলেন দেলোয়ার হোসেন কাসেমী

আলমগীর হোসেন নিকলী কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
  • Update Time : ১০:৪১:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৯ Time View

 

নিকলী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনে দীর্ঘদিন পর প্রথমবারের মতো “হাতপাখা” প্রতীক নিয়ে জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন কাসেমী । এ আসনে নিকলী থেকে কখনো হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী নির্বাচন করেননি — তাই নিকলী ও বাজিতপুরে এবার এই প্রতীকের উপস্থিতি নতুন উদ্দীপনা ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

রবিবার নিকলী উপজেলা সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ও হাট-বাজারে ব্যাপক গণসংযোগ, লিফলেট বিতরণ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থী মাওলানা দেলোয়ার হোসেন কাশেমী এর নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা ঘরে ঘরে গিয়ে ‘হাতপাখা’ প্রতীকে ভোট চেয়ে জনগণের সমর্থন কামনা করেন।

মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন কাশেমী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে নিকলী-বাজিতপুর আসনে নিকলী থেকে ‘হাতপাখা’ প্রতীক কাউকে দেখা যায়নি। আল্লাহর কৃপায় এবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জনগণের দোরগোড়ায় ইসলামী রাজনীতির বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে। আমরা সৎ, যোগ্য ও ন্যায়নিষ্ঠ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চাই। মানুষ পরিবর্তন চায়—আমরা সেই পরিবর্তনের শান্তিপূর্ণ শক্তি।”

গণসংযোগ চলাকালীন এলাকাজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। সাধারণ মানুষ প্রার্থীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন তার নীতিনিষ্ঠ রাজনীতির প্রতি। একাধিক স্থানীয় ভোটার বলেন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন কাশেমী একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। এলাকায় প্রথমবার হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী পেয়ে মানুষ বেশ উৎসাহী।”

এ সময়ে আরো উপস্থিত নিকলী উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা
ওসমান গুনি সিরাজী,
নিকলী উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের

স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে প্রচারণা চালান। তারা জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন,আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে আল্লাহভীতিসম্পন্ন নেতৃত্ব চাই। হাতপাখা প্রতীকের বিজয় মানেই হবে সৎ নেতৃত্বের সূচনা।”
অন্যদিকে, হাওরাঞ্চলের তরুণ সমাজ ও ধর্মপ্রাণ ভোটারদের মধ্যে এই নতুন রাজনৈতিক উপস্থিতি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই উদ্যোগ ভবিষ্যৎ নির্বাচনে নতুন সমীকরণ তৈরি করতে পারে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

3542

কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে মনোনয়ন পেলেন দেলোয়ার হোসেন কাসেমী

Update Time : ১০:৪১:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

 

নিকলী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনে দীর্ঘদিন পর প্রথমবারের মতো “হাতপাখা” প্রতীক নিয়ে জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন কাসেমী । এ আসনে নিকলী থেকে কখনো হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী নির্বাচন করেননি — তাই নিকলী ও বাজিতপুরে এবার এই প্রতীকের উপস্থিতি নতুন উদ্দীপনা ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

রবিবার নিকলী উপজেলা সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ও হাট-বাজারে ব্যাপক গণসংযোগ, লিফলেট বিতরণ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থী মাওলানা দেলোয়ার হোসেন কাশেমী এর নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা ঘরে ঘরে গিয়ে ‘হাতপাখা’ প্রতীকে ভোট চেয়ে জনগণের সমর্থন কামনা করেন।

মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন কাশেমী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে নিকলী-বাজিতপুর আসনে নিকলী থেকে ‘হাতপাখা’ প্রতীক কাউকে দেখা যায়নি। আল্লাহর কৃপায় এবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জনগণের দোরগোড়ায় ইসলামী রাজনীতির বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে। আমরা সৎ, যোগ্য ও ন্যায়নিষ্ঠ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চাই। মানুষ পরিবর্তন চায়—আমরা সেই পরিবর্তনের শান্তিপূর্ণ শক্তি।”

গণসংযোগ চলাকালীন এলাকাজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। সাধারণ মানুষ প্রার্থীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন তার নীতিনিষ্ঠ রাজনীতির প্রতি। একাধিক স্থানীয় ভোটার বলেন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন কাশেমী একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। এলাকায় প্রথমবার হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী পেয়ে মানুষ বেশ উৎসাহী।”

এ সময়ে আরো উপস্থিত নিকলী উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা
ওসমান গুনি সিরাজী,
নিকলী উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের

স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে প্রচারণা চালান। তারা জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন,আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে আল্লাহভীতিসম্পন্ন নেতৃত্ব চাই। হাতপাখা প্রতীকের বিজয় মানেই হবে সৎ নেতৃত্বের সূচনা।”
অন্যদিকে, হাওরাঞ্চলের তরুণ সমাজ ও ধর্মপ্রাণ ভোটারদের মধ্যে এই নতুন রাজনৈতিক উপস্থিতি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই উদ্যোগ ভবিষ্যৎ নির্বাচনে নতুন সমীকরণ তৈরি করতে পারে।